Wednesday, September 16, 2015

নজদীরা - দালাইলুল খাইরাত জালিয়ে দেয়া পবিত্র মাজারের জায়গায় টয়লেট বানানো এবং আযানের পর দরূদশরীফ পাঠকদেরকে হত্যা করেছিলো

হেরামশরীফের মুফতী আল্লামা সায়্যিদ আহমদ ইবনে যায়নী (আলাইহির রহমত) ও ওহাবী মতবাদের পিতৃপুরুষ নজদীর অপকর্মগুলোর বর্ণনা দিয়ে লিখেছেন যে-

احرقه كثيرا من كتب العلم وقتله كثيرا من العلماء وخواص الناس وعوامهم واستباحة دمائهم واموالهم ونبشه لقبور الاولياء وقد امر فى الاحساء ان تجعل بعد قبورهم معلا لقضاء الحاجة ومنع الناس من قرأة دلائل الخيرات ومن الرواتب والاذكار ومن قرأة المولد الشريف ومن الصلوة على النبى عليه الصلوة والسلام فى المنائر بعد الاذن وقتل من فعل ذالك ومنع الدعاء بعد الصلوة وكان يصرح بكفر المتوسل بالانبياء والملائكة ولاولياء ويزعم من قال لاحد مولانا او سيدنا فهو كافر
অর্থাৎ মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল ওয়াহহাব নজদী অনেক কিতাব জ্বালিয়ে দিয়েছে।অনেক আলিম এবং সাধারণ ও বিশেষ বিশেষ মানুষকে হত্যা করে ফেলেছে।তাদের সম্পদকে হালাল জেনে লুণ্ঠন করেছে।সে নবী করিম (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এবং আল্লাহর ওলীগণের মানহানি করেছে আর তাদের কবরগুলোকে উপড়ে ফেলেছে।আহসায় নির্দেশ দিয়েছে যেনো আল্লাহর কোন কোন ওলীর কবরকে টয়লেট বানিয়ে ফেলা হয়।(নাউজুবিল্লাহ)

দালাইলুল খাইরাত দরূদশরীফ ও ওজিফা পড়তে এবং নবী করিম (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর মিলাদশরীফের আয়োজন এবং মিনারাগুলোর উপর আযানের পর দরূদশরীফ পাঠ করতে নিষেধ করে দিলো।নিষেধ অমান্য করে যারা এ সকল কাজ সম্পন্ন করেছেন তাদের শহীদ করে দিলো।নামাযের পর দোয়া করতে নিষেধ করে দিলে।নবীগণ ফিরিস্তাগণ এবং আল্লাহর ওলীগণকে যারা ওসিলা বানাতো, তাদেরকে পরিষ্কারভাবে কাফির বলতো। আর বিশ্বাস করতো যে, যে ব্যক্তি কাউকে মাওলানা কিংবা সাইয়েদুনা বলে সে কাফির। (ওহাবী মাযহাবের হাক্বীকত ১১৮ পৃষ্ঠা)

No comments:

Post a Comment